Email Marketing করে Freelancing

Email Marketing করে Freelancing

Email Marketing করে Freelancing

Table of Contents

  • ইমেইল মার্কেটিং কি?
  • কেন করবেন ই-মেইল মার্কেটিং
  • ইমেইল মার্কেটিং কেন গুরুত্বপূর্ণ?
  • কীভাবে ইমেইল মার্কেটিং করবেন?
  • ইমেইল মার্কেটিং করে লাভ কি কি পাবেন?
  • সেরা ৫ টি ই-মেইল মার্কেটিং টুলস  
  • শেষ কথা

ইমেইল মার্কেটিং কি?

ইমেইল মার্কেটিং করতে নামার পূর্বশর্ত হচ্ছে, ইমেইল মার্কেটিং কাকে বলে সেটা জানা। আসলে ইমেইল মার্কেটিং হচ্ছে প্রথাগত ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটু পুরনো কিন্তু কার্যকরী উপায়। যেকোন ব্যবসার জন্যে আপনি ইমেইল মার্কেটিং করতে পারেন।

আপনি যদি খুব সহজে এটি বুঝতে চান তাহলে বলা যায় যে, আপনার কাস্টমার যারা আছেন, বা আপনার পণ্য কিনতে পারেন এমন সব মানুষের ইমেইলে আপনার পণ্য কিংবা ব্যবসা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য বা অফার পাঠানো। এই আপনি মানুষকে ইমেইল করার মাধ্যমে আপনার পণ্য বা ব্যবসার মার্কেটিং করলেন, এটিকেই ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভাষায় ইমেইল মার্কেটিং বলে।

কেন করবেন ই-মেইল মার্কেটিং

আপনি যদি আপনার বিজনেস এর সফলতা দ্রুত সময়ে চান তাহলে এটি আপনার জন্য সব চাইতে ভালো মাধ্যম। কারণ এর মাধ্যমে আপনার বিজনেস এর বার্তা চোখের পলকে সবার কাছে পৌঁছে যাবে। বর্তমান বিশ্বে প্রায় ৩৪% এর বেশি লোক ই-মেইল ব্যবহার করে। এখন এই সংখ্যা টা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে কারণ প্রতিদিনই স্মার্ট ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। আগে মানুষ কম্পিউটার দিয়ে ই-মেইল এ মেসেজ প্রদান করতো কিন্তু এখন স্মার্ট ফোন দিয়েই মানুষ একে অপরের সাথে মেইল এ কথা বলে। গড়ে ৯৪% মানুষ প্রতিদিন প্রায় একবার হলেও ই-মেইল চেক করে। হিসেব করলে প্রায় ২.৫ মিলিয়ন লোক ই-মেইল ব্যবহার করে। আর এই সংখ্যা টা আগামী বছরে আরও বাড়বে। মানুষ ই-মেইল যেহেতু প্রতিনিয়ত চেক করে তাই ব্যবহারকারীর ই-মেইল এ আপনার বিজনেস এর বিভিন্ন অফার, কুপন এর বিজ্ঞাপন পাঠানোর মাধ্যমে সে আপনার লিংক এ প্রবেশ করে আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করবে এবং আপনার বিজনেস এর সেবা বা প্রোডাক্ট টি ক্রয় করবে। ই-মেইল মার্কেটিং করলে আপনি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে অনেক বেশি এক্টিভ ইউজার পাবেন। এবং আপনার অর্থের ও সাশ্রয় হবে। উল্লেখ্য, ই-মেইল মার্কেটিং এ আপনার প্রতি ১ ডলার ব্যয় এ গড় রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট প্রায় ৪৫ ডলার। ই-মেইল মার্কেটিং এ আপনি আপনার সেবা স্মার্ট ফোন ইউজার দের কাছেও পৌঁছাতে পারবেন। আমেরিকা তে ই-মেইল মার্কেটিং এর প্রসারতা ব্যাপক। অনলাইন বিজনেস গুলোর প্রায় ৪৪% বিজনেস-ই ই-মেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে হয় এবং ২০% সেল হয়। তাহলে বুঝতেই পারছেন বিজনেস এর ক্ষেত্রে  এটা কতটা কার্যকরী। 

ইমেইল মার্কেটিং কেন গুরুত্বপূর্ণ?

ডিজিটাল মার্কেটিং প্রক্রিয়াগুলোর মধ্যে বর্তমানে ইমেইল মার্কেটিং বহুল জনপ্রিয়। আপনি ভাবতে পারেন যে কেন এটি এতোটা জনপ্রিয়তা লাভ করেছে, কেন এর গুরুত্ব এতোটা বেশি৷ আসলে ইমেইল মার্কেটিং এতো বেশি গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। যেমন :

  • এটি অনেক সহজ, সাধারণ এবং লাভজনক একটি মার্কেটিং কৌশল।
  • বর্তমানে ইমেইল মার্কেটিংয়ের দ্বারা সবচেয়ে বেশি গ্রাহক পাওয়া যায়।
  • ইমেইল মার্কেটিং করে ওয়েবসাইট, ব্লগ বা অন্য যেকোনো প্লাটফর্মে অনেকগুলো ভিজিটর বা গ্রাহক আনা যায়।
  • কম সময়ে অনেক মানুষের কাছে পৌঁছানো যায়।
  • কেবলমাত্র একটি ক্লিকে অসংখ্য মানুষের কাছে নিজের পণ্য বা সেবা, অফার, ব্লগ, ভিডিও কন্টেন্ট, বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা ইত্যাদি অসংখ্য মানুষের কাছে পৌঁছে যায়।
  • অল্প সময়ে ব্যবসার প্রসার ঘটানো সম্ভব।
  • অন্যান্য ডিজিটাল মার্কেটিং কৌশলগুলোর তুলনায় এটিতে অনেক কম খরচ হয়। তাছাড়া সম্পূর্ণ ফ্রি কিছু ইমেইল মার্কেটিং টুল রয়েছে, যেগুলো ব্যবহার করে আপনি একদম বিনামূল্যেই ইমেইল মার্কেটিং করতে পারবেন।
  • গ্রাহকের সাথে ভালো সম্পর্ক তৈরিতে ইমেইল মার্কেটিং অনেক বেশি কার্যকরী।
  • গ্রাহককে সবকিছুর সার্বক্ষণিক আপডেট দিয়ে গ্রাহককে ধরে রাখতে সাহায্য করে।

কীভাবে ইমেইল মার্কেটিং করবেন?

ইমেইল মার্কেটিংয়ে দক্ষতা অর্জন করতে ধাপে ধাপে এগোনো উচিত। প্রতিটি ধাপে পুরোপুরি দক্ষতা অর্জন করলে তবেই সফলতা পাওয়া যেতে পারেঃ

  • নিজের ইমেইল তালিকা তৈরি করাঃ আপনি যে পণ্য বা সেবার জন্য ইমেইল মার্কেটিং করতে চান প্রথমেই সেই সেবার প্রতি আগ্রহী ক্রেতাদের ইমেইল ঠিকানার তালিকা তউরু করে নিতে হবে। এর জন্য ইমেইল মার্কেটাররা বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে থাকেম। যেমনঃ পণ্যে ইমেইল ঠিকানা দিলে পণ্যে বা সেবায় বাড়তি ডিস্কাউন্ট বা সুবিধা। অর্থাৎ ইমেইল ঠিকানা নিতে অবশ্যই আপনাকে অনুমতি নিতে হবে গ্রাহকদের। এই অনুমতি পেতে বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

  • ইমেইল মার্কেটিং প্লাটফর্ম ব্যবহারঃ অনলাইনে অনেক ইমেইল মার্কেটিং প্লাটফর্ম রয়েছে। যেমনঃ মেইলচিম্প, কন্সট্যান্ট কন্ট্যাক্ট, এক্টিভ ক্যাম্পেইন ইত্যাদি। আপনার বাজেট ও সুবিধা অনুযায়ী যে কোন প্লাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন এবং দক্ষতা অর্জন করতে পারেন।

  • আকর্ষণীয় কন্টেন্ট তৈরিঃ আকর্ষণীয় কন্টেন্ট তৈরি করার উপর নির্ভর করে ইমেইল মার্কেটিংয়ের সফলতা। ফলে কন্টেন্ট তৈরির ব্যাপারে আপনাকে দক্ষতা অর্জন করতে হবে এবং আকর্ষণীয় ও সৃজনশীল কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে। বিভিন্ন ফরম্যাটে এই কন্টেন্ট তৈরি করতে পারেন। যেমনঃ নিউজলেটার, প্রমোশনাল ইমেইল, ইভেন্টের ইনভাইটেশন ইত্যাদি।

  • ইমেইলে নিজস্বতা দেয়াঃ প্রতিটি ইমেইলে গ্রাহক বা ক্রেতার নাম ও সেই অনুযায়ী কন্টেন্ট দিয়ে তাকে আরও আগ্রহী করে তুলতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এতে সহজে সফলতা পাওয়া যায়।

  • মোবাইলের জন্য অপ্টিমাইজঃ আপনার তৈরি করা ইমেইল কন্টেন্টগুলো অবশ্যই মোবাইল ডিভাইসের জন্য অপ্টিমাইজড হতে হবে কেননা অনেকেই মোবাইলের মাধ্যমে তাদের ইমেইল দেখে থাকেন। সুতরাং ইমেইল মোবাইলের জন্য অপ্টিমাইজড না হলে গ্রাহক সহজেই আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারেন। কাজেই এই ব্যাপারেও দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

আরও পড়ুনঃ

  • মূলত এমন বিভিন্ন দিকে লক্ষ্য রেখে সে অনুযায়ী দক্ষ হয়ে উঠলে আপনি সফল ইমেইল মার্কেটার হতে পারবেন। কাজেই এসব ব্যাপারে দক্ষতা অর্জন করা জরুরি ইমেইল মার্কেটিং হতে আয় করতে

ইমেইল মার্কেটিং করে লাভ কি কি পাবেন?

আসলে আপনি যদি ইমেইল মার্কেটিং শিখতে পারেন, তাহলে এই ইমেইল মার্কেটিং করেই আপনি অনেক কিছু করতে পারবেন। আপনি নিজে নিজে বিভিন্ন কোম্পানির পণ্যের মার্কেটিং করে অ্যাফিলিয়েট কমিশন আয় করতে পারেন। কিংবা নিজের ব্যবসা থাকলে, আপনার পণ্যের জন্যেও ইমেইল মার্কেটিং করে আপনার পণ্যের বিক্রি বাড়িয়ে নিতে পারেন। আসুন এবার নিচের পয়েন্টগুলোতে ইমেইল মার্কেটিং করে কি কি লাভ করা সম্ভব সেই সম্পর্কে জেনে নিই।

১। ইমেইল মার্কেটিংএর মাধ্যমে আপনি নতুন নতুন কাস্টমার পেতে পারেন।

২। আপনার ওয়েবসাইটে অনেক বেশি ভিজিটর নিয়ে আসতে পারেন ইমেইল মার্কেটিং করে।

৩। ইমেইল মার্কেটিং করেই আপনি আপনার নতুন নতুন জিনিস সম্পর্কে মানুষকে জানাতে পারবেন। আর তারপর তারা আকৃষ্ট হয়ে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করবেন।

৪। ইমেইল মার্কেটিং করে আপনি বিভিন্ন পণ্যের মার্কেটিং করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে অনেক অনেক টাকা আয় করতে পারেন।

সেরা ৫ টি ই-মেইল মার্কেটিং টুলস  

ইমেইল মার্কেটিং এর অনেক টুলস এবং সফটওয়্যার আছে যেগুলো ব্যবহার করে আপনি সফলভাবে আপনার ইমেইল মার্কেটিং ক্যাম্পেইন চালাতে পারবেন। তবে সেই সব টুলস সম্পর্কে না জেনে ব্যবহার না করাই ভাল। বাজারে দুই ধরনের টুলস আছে, ফ্রি এবং পেইড। আবার পেইড টুলগুলো অনেক সময় একমাস বা এক সপ্তাহের জন্যে ফ্রিতে ব্যবহার করতে দেয়। এতে আপনার যদি ভাল লাগে তাহলে আপনি তাদের সাবস্ক্রিপশন কিনে নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। এখন কথা না বাড়িয়ে আসুন আমরা কয়েকটি পপুলার ইমেইল মার্কেটিং টুলসের নাম জেনে নিই।

Mailchimp
জনপ্রিয় একটি টুল, বিশেষ করে ছোট ব্যবসার জন্য উপযোগী। এটি ইমেইল অটোমেশন, অ্যানালিটিক্স এবং কাস্টমাইজড টেমপ্লেট অফার করে। এছাড়া ফ্রি প্ল্যানও আছে, যা সীমিত সংখ্যক সাবস্ক্রাইবার এবং ইমেইল পাঠানোর জন্য উপযুক্ত।

Constant Contact
এটি সহজে ব্যবহারযোগ্য ইন্টারফেস, ইমেইল অটোমেশন এবং ইমেইল লিস্ট ম্যানেজমেন্ট ফিচার প্রদান করে। নতুনদের জন্য এটি একটি দুর্দান্ত পছন্দ।

Sendinblue
একাধিক ফিচারসহ একটি সম্পূর্ণ ই-মেইল মার্কেটিং টুল, যেখানে ইমেইল ক্যাম্পেইন, অটোমেশন, এবং SMS মার্কেটিং সুবিধা রয়েছে। ফ্রি প্ল্যানসহ প্রিমিয়াম ফিচার রয়েছে।

GetResponse
উন্নত ফিচারসমৃদ্ধ ইমেইল মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম, যা ইমেইল অটোমেশন, ল্যান্ডিং পেজ নির্মাণ, ওয়েবিনার হোস্টিং এবং আরও অনেক কিছুর সুবিধা দেয়।

Klaviyo

klaviyo খুবই জনপ্রিয় একটি ইমেইল মার্কেটিং টুলস। এর মাধ্যমে আপনি ড্র্যাগ-অ্যান্ড-ড্রপ, ইমেইল সম্পাদক বিভিন্ন ইমেইল টেমপ্লেট, ব্যক্তিগতকরণের বিকল্প, A/B পরীক্ষা, স্বয়ংক্রিয় ইমেইল প্রচারাভিযান, ট্রিগার-ভিত্তিক ইমেইল, কাস্টমার জার্নি ম্যাপিং, ইমেইল প্রচারাভিযানের রিপোর্ট, ক্লিক-থ্রু হার (CTR) ট্র্যাকিং, ওপেন হার ট্র্যাকিং, রূপান্তর ট্র্যাকিং করতে পারবেন।

আরও পড়ুনঃ

এসব সফটওয়্যার ব্যবহার করে খুব সহজেই আপনি একসাথে অনেক মানুষকে ই-মেইল পাঠাতে পারবেন। তাই এই টুলসগুলোর সাহায্যে আপনি খুব সহজেই ই-মেইল মার্কেটিং করতে পারবেন। তবে এই টুলস গুলো সব ফ্রিতে পাবেন না, কিছু আছে ব্যবহার করতে চাইলে আপনাকে পুরোপুরি টাকা দিয়ে কিনে ব্যবহার করতে হবে। আবার কিছু আছে যেগুলোতে আপনি ফ্রি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নির্দিষ্ট পরিমান ই-মেইল পাঠাতে পারবেন।  যারা ই-মেইল মার্কেটিং শুরু করতে চান তারা ফ্রি অ্যাকাউন্ট দিয়ে কাজটি শুরু করে এরপর সেলস জেনারেট হলে পেইড টুলস ব্যবহার করতে পারেন বা  প্যাকেজ আপগ্রেড করতে পারেন। আপনি যদি ক্লায়েন্টের জন্য ই-মেইল মার্কেটিংয়ের কাজ করেন তাহলে ক্লায়েন্ট আপনাকে এসব টুলস কিনে দিবে।

সব বায়ার একই ই-মেইল মার্কেটিং টুলস  ব্যবহার করবে এটা ভাবার কোনো কারণ নেই।  এজন্য আপনাকে প্রতিটি ই-মেইল মার্কেটিং টুলস সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। মোটামুটি সবগুলো টুলস এর বেসিক কনসেপ্ট একই।  এখন আপনি যদি  কোনো একটি টুলস  বা  সফটওয়্যার খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করতে পারেন তাহলে বাকিগুলো নিয়েও কাজ করতে পারবেন।


শেষ কথা

ই-মেইল মার্কেটিংয়ের কাজ গুলো করার সময় খেয়াল রাখতে হবে আপনি যে কোম্পানির জন্য ই-মেইল মার্কেটিং করছেন তারা কি ধরনের প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করছে। তাদের পণ্য অবশ্যই হালাল হতে হবে এবং এখানে কোনো প্রতারণা মূলক কাজ করা যাবে না। যেমন অনেকে ট্রাফিক আকৃষ্ট করার জন্য নানা ধরনের মিথ্যা প্রলোভন দিয়ে ই-মেইল পাঠায়, এ কাজটি করা যাবে না। উপরোক্ত বিষয়গুলো ভালোভাবে অনুসরন করলে আপনি খুব সহজেই ই-মেইল মার্কেটিং করতে পারবেন।

আশা করছি আপনি আমাদের এই আর্টিকেলটি মনযোগ দিয়ে পড়েছেন। আর এখন আপনি জানেন ইমেইল মার্কেটিং কি এবং কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করতে হয়। তাহলে আর দেরি না করে, আজকে থেকেই ইমেইল মার্কেটিং শেখা শুরু করে দিন আর নিজেকে সফল ইমেইল মার্কেটার হিসাবে পৃথিবীর বুকে তুলে ধরুন।


আমি Specific Info ওয়েবসাইটের প্রতিষ্ঠাতা এবং অ্যাডমিন। প্রফেশনালি কন্টেন্ট রাইটিং করার পাশাপাশি এই ব্লগে পড়ালেখা, সাধারণ জ্ঞান বিষয়ক তথ্য নিয়ে লিখে থাকি।

Leave a Comment