চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম || আবেদন পত্র লেখার নিয়ম
প্রিয় পাঠক, শুভেচ্ছা জানবেন। চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম বা চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম শীর্ষক ব্লগে আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। যদিও ছোটবেলায় আমরা বিভিন্ন প্রয়োজনে দরখাস্ত লিখেছি, তারপরেও আমাদের মধ্যে অনেকেরই দরখাস্ত লিখতে, বিশেষ করে চাকরির দরখাস্ত লিখতে সমস্যা হয়। লজ্জার কারণে আমরা এসব কাজে অন্যদের সাহায্যও নিতে চাই না। ফলে দরখাস্ত ভালো করাও হয় না। এই সমস্যাটা নিরসনের জন্য হিজিবিজি ব্লগার টিমের এই ব্লগটি। আশা করি ব্লগটি পড়ে আপনি আবেদন পত্র লেখার নিয়ম ভালোভাবেই জানতে পারবেন।
Table of Contents
- চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম || আবেদন পত্র লেখার নিয়ম
- আবেদন পত্র বা দরখাস্ত কি?
- আবেদন পত্র লেখার নিয়ম
- আবেদন পত্রের বেসিক উপাদান সমূহ
- চাকরির দরখাস্ত লেখার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলি খেয়াল রাখতে হবে:
- দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি সহ
- দরখাস্ত লেখার নিয়ম / আবেদন পত্র লেখার নিয়ম
- চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম | চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম বাংলা
আবেদন পত্র বা দরখাস্ত কি?
চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম জানার আগে আমাদের জানতে হবে এই দরখাস্ত বা আবেদন পত্র কি? এটা খায় নাকি মাথায় দেয়? স্কুলে বাংলা পরীক্ষায় এই আবেদন পত্র বা দরখাস্ত লেখার সাথে আমরা সকলেই পরিচিত। মূলত আবেদন পত্র বা দরখাস্ত হলো একটি চিঠি বা পত্র, যা কোন বিষয়ে অনুরোধ করে লেখা হয়। সহজ ভাষায় একেই আমরা দরখাস্ত বা আবেদন পত্র বলতে পারি। এখন চলুন আবেদন পত্র লেখার নিয়ম জেনে নেই।
আরো পড়ুন: সহজেই নিমন্ত্রণ ও আমন্ত্রণ পত্র লেখার নিয়ম
আবেদন পত্র লেখার নিয়ম
চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম বা ফরমেট ভিন্ন ভিন্ন প্রয়োজনে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। কেউ অফিসের প্রয়োজনে দরখাস্ত লেখে, কেউ আবার চাকরির জন্য আবেদন পত্র লেখে, অন্যদিকে শিক্ষার্থীরা দরখাস্ত লেখে তাদের প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন প্রয়োজনে। যদিও কাজের প্রেক্ষাপটভেদে আবেদন পত্র বা দরখাস্ত আলাদা হয়ে থাকে, কিন্তু বেসিক দরখাস্ত লেখার নিয়ম একই হয়ে থাকে সবক্ষেত্রেই। আপনি যদি দরখাস্ত লেখার নিয়ম এর সেই বেসিক রুলগুলো মনে রাখতে পারেন, তবে আশা করা যায় আপনার দরখাস্ত লেখার ক্ষেত্রে কোন সমস্যা হবে না। আপনাদের সুবিদার্থে আমরা দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি সহ লিখেছি।
আবেদন পত্রের বেসিক উপাদান সমূহ
- তারিখ: চাকরির দরখাস্ত লেখার সময় সর্বপ্রথম যে জিনিসটা লিখতে, তা হলো তারিখ। দরখাস্তে তারিখের গুরুত্ব অনেক বেশি, এবং একই সাথে সঠিক তারিখ লিখতে হবে। নইলে দরখাস্তটি কর্তৃপক্ষের নিকট গ্রহণযোগ্য বলে হবে না। (উদাহরণ: ২৬ জানুয়ারি, ২০২৪ বা ২৬শে জানুয়ারি, ২০২৪ এরকম ফর্মেটে তারিখ লেখা যেতে পারে।)
- প্রাপক: এই অংশে যার নিকট দরখাস্ত লেখা হচ্ছে তার পদ-পদবী লিখতে হয়, এবং তার সাথে তার ঠিকানা দিতে হয়। উদাহরণ: প্রধান শিক্ষক, ডিএম একাডেমী, নাগেশ্বরী, কুড়িগ্রাম; অধ্যক্ষ, রংপুর কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজ, রংপুর; মেয়র, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন, চট্টগ্রাম; জেলা প্রশাসক, রাজশাহী ইত্যাদি।
- বিষয়: দরখাস্তের এই অংশে আপনি কিসের জন্য বা কি আবেদনের জন্য পত্রটি লিখছেন, সেটি এক লাইনে উপস্থাপন করবেন। উদাহরণ: “সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের জন্য ভেন্যু বরাদ্দ প্রসঙ্গে”।
- সম্বোধন সূচক শব্দ: মূলত এর পর থেকেই দরখাস্ত শুরু হয়। আমাদের প্রচলিত সিস্টেমে আমরা দরখাস্তের মেইন বডির আগে যার কাছে আবেদন করছি তাকে সম্মানসুচক সম্বোধন করে লিখে থাকি। উদাহরণ: জনাব, মহোদয়, হুজুর ইত্যাদি।
আরো পড়ুন: সহকর্মীর বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য দেয়ার নিয়ম
- বডি: দরখাস্তের এই অংশে মূল বিষয় লেখা হয়। এখানে অতিরিক্ত ও অপ্রয়োজনীয় কথা না লেখাই শ্রেয়। অল্প শব্দে, কম কথায় দরখাস্তের মূল বিষয়বস্তু তুলে আনাই এই অংশের কাজ। এখানকার শব্দগুলো মার্জিত ও গোছালো হতে হয়, এবং অপ্রয়োজনীয় কথা পরিহার্য।
- আবেদনকারীর পরিচয় ও ঠিকানা: আবেদনকারীর নাম ও ঠিকানা এই অংশে উল্লেখ্য করতে হয়। এটাই দরখাস্তের সর্বশেষ অংশ।
- সংযুক্তি: দরখাস্তের সাথে সংযুক্ত করার মতো কোনো কাগজপত্র থাকলে সেটিকে দরখাস্তের শেষাংশে উল্লেখ করতে হয়। “সংযুক্তি” শিরোনামের নিচে এখানে সেই সকল কাগজের নাম লেখা হয় যা যা দরখাস্তের সাথে যুক্ত করা হয়েছে।
এই পয়েন্টগুলো একটি চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম এর মৌলিক অংশটুকু আপনি বুঝেছেন আশা করছি। এতোটুকু আপনার জানা থাকলেই যেকোন দরখাস্ত আপনি খুব সহজেই লিখে ফেলতে পারবেন।
চাকরির দরখাস্ত লেখার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলি খেয়াল রাখতে হবে:
- দরখাস্তের শুরুতে “বিনীত নিবেদন, সম্মানপূর্বক নিবেদন, যথাযথ সম্মানপূর্বক নিবেদন” ইত্যাদি দিয়ে আবেদন শুরু করুন।
- কোন তারিখে, কোন পত্রিকায় চাকরির বিজ্ঞপ্তিটি দেখেছেন, তা উল্লেখ করুন।
- আপনি যে পদে আবেদন করছেন, সেই পদটির নাম উল্লেখ করুন।
- আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ইত্যাদি সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করুন।
- আপনি কেন এই চাকরিটি করতে আগ্রহী, তা উল্লেখ করুন।
- আপনার যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা এই চাকরির জন্য কেন উপযুক্ত, তা উল্লেখ করুন।
- আপনার জীবনবৃত্তান্ত (সিভি) সহ দরখাস্তপত্রটি পাঠান।
- দরখাস্তপত্রটি সাদা কাগজে টাইপরাইট করুন বা সুন্দর হাতের লেখা দিয়ে লিখুন।
- দরখাস্তপত্রটি ত্রুটিমুক্ত এবং সুশৃঙ্খলভাবে লিখুন।
আরো পড়ুন: বড় ভাইদের বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য ও কবিতা
দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি সহ
ছবি দিয়ে সহজে বুঝা যায় বিধায় আপনারা অনেকেই দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি সহ খুঁজে থাকেন। তাদের কথা বিবেচনা করেই আমরা দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি সহ সাজিয়েছি। নিচে দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি সহ দেখানো হলো।
উপরে চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি সহ দেখানো হয়েছে।
দরখাস্ত লেখার নিয়ম / আবেদন পত্র লেখার নিয়ম
চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম | চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম বাংলা
আমাদের সমাজে চাকরি জীবনের শুরুর আগে, চাকরির জন্য প্রায় সকলেরই দরখাস্ত লিখতে হয়। দরখাস্ত ছাড়া চাকরির আবেদন কল্পনাও করা যায় না। চাকরির জন্য লেখা দরখাস্তকে অবশ্যই মার্জিত হতে হবে। এবং সেখানে বর্ণনা করতে হবে কেন উক্ত পদে কর্তৃপক্ষ আপনাকে নিয়োগ দিবে, আপনাকে নিয়োগ দিলে তাদের কি কি সুবিধা হতে পারে ইত্যাদি। চলুন জেনে নেয়া যাক চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম বা চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম বাংলা। সত্যি কথা বলতে গেলে চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম সাধারণ দরখাস্ত লেখার নিয়ম প্রায় একই। মানে সাধারণ দরখাস্ত লেখার নিয়ম এবং চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম বা চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম বাংলা -এর মধ্যে তেমন কোন পার্থক্য নেই।
চাকরির আবেদন পত্র লেখার সময় আমরা সবথেকে বেশি ঘাব্ড়ে যাই। চাকরির আবেদন পত্র অনেক সেন্সিটিভ হওয়ায়, চাকরির আবেদন পত্র লেখার সময় আমাদের চিন্তার শেষ থাকে না। নিচে স্কুল শিক্ষক পরে চাকরির আবেদন পত্র কিভাবে লিখতে হয় তা দেখানো হলো।
তারিখ: ১৫/১১/২০১৯ ইং
বরাবর,
পরিচালক,
এন.এস. আমিন রেসিডেন্সিয়াল স্কুল
উলিপুর, কুড়িগ্রাম।
বিষয়: সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য আবেদন।
জনাব,
সবিনয় বিনীত নিবেদন এই যে, গত ২৪ নভেম্বর ’হিজিবিজি’ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানতে পারলাম যে, আপনার প্রতিষ্ঠানে ৪ জন “সহকারী শিক্ষক” পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আমি আপনার প্রতিষ্ঠানের “সহকারী শিক্ষক” পদের একজন প্রার্থী হিসেবে চাকরির জন্য আবেদন করতে ইচ্ছুক। নিম্নে আমার শিক্ষাগত যোগ্যতাসহ প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী আপনার সদয় বিবেচনার জন্য পেশ করলাম।
প্রার্থীর নাম:
পিতার নাম:
মাতার নাম:
বর্তমান ঠিকানা:
স্থায়ী ঠিকানা:
মোবাইল নাম্বার:
ই-মেইল:
জন্ম তারিখ:
জাতীয়তা:
ধর্ম:
ব্লাড গ্রুপ:
শিক্ষাগত যোগ্যতা:
পরীক্ষার নাম | গ্রুপ/বিষয় | বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয় | পাশের সন | প্রাপ্ত গ্রেড |
এসএসসি | বিজ্ঞান | দিনাজপুর | ২০১২ | জিপিএ-৫ |
এইচএসসি | বিজ্ঞান | দিনাজপুর | ২০১৪ | জিপিএ-৫ |
বিএসএস | রাষ্ট্রবিজ্ঞান | জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় | ২০১৮ | প্রথম শ্রেণী |
এমএসএস | রাষ্ট্রবিজ্ঞান | জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় | ২০১৯ | প্রথম শ্রেণী |
অভিজ্ঞতা:
১। ………………………
২। ……………………..
অতএব, মহোদয় সমীপে বিনীত প্রার্থনা আমার উল্লেখিত তথ্যাবলী বিবেচনা পূর্বক আমাকে উক্ত পদে নিয়োগ দানে আপনার মর্জি হয়।
সংযুক্তি:
ছবি ২ কপি
একডেমিক সকল সনদপত্রের সত্যায়ি কপি
চারিত্রিক সনদপত্র
নাগরিকত্ব সনদপত্র
ছুটির জন্য আবেদন পত্র : অসুস্থতার জন্য ছুটির আবেদন পত্র
ছুটির জন্য আবেদন পত্র বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে। এর মধ্যে সবথেকে বেশি যেটা প্রয়োজন হয়, সেটা হলো অসুস্থতার জন্য ছুটির আবেদন পত্র । মূলত স্কুলে গিয়ে অসুস্থ অনুভব করলে অসুস্থতার জন্য ছুটির আবেদন পত্র লেখা হয়। নিচে অসুস্থতার জন্য ছুটির আবেদন পত্র -এর একটি নমুনা দেয়া হলো।
তারিখ-০৪/০২/২০২৪
বরাবর
প্রধান শিক্ষক
রংপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
রংপুর।
বিষয়: অসুস্থতার জন্য ছুটি চেয়ে আবেদন।
জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে, আমি আফিয়া আঞ্জুম, আপনার বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর একজন নিয়মিত ছাত্রী। স্কুলে আসার পরে আমি শারীরিক ভাবে অসুস্থ অনুভব করছি। আমার পক্ষে আজকের ক্লাসগুলো করা আর সম্ভব না।
অতএব, জনাবের নিকট আমার বিনীত নিবেদন এই যে, আমার অসুস্থতার বিষয়টি বিবেচনা করে আমাকে ছুটি প্রদান করে বাধিত করবেন।
বিনীত নিবেদক
আফিয়া আঞ্জুম
শ্রেণী-নবম
বিভাগ-বিজ্ঞান
রোল নং-০৫
আরো পড়ুন: অগ্রিম ছুটির জন্য আবেদন পত্র লেখার নিয়ম
পুলিশের কাছে জিডি বা সাধারণ ডায়েরী করার জন্য আবেদন পত্র
তারিখ: ……./……./………
বরাবর
অফিস ইনচার্জ
লালমনিরহাট সদর থানা (থানার নাম), লালমনিরহাট সদর (উপজেলার নাম), লালমনিরহাট (জেলার নাম)
বিষয়: সাধারণ ডায়েরীর জন্য আবেদন।
জনাব,
যথাবিহীত সম্মান প্রদর্শনপূর্বক সবিনয় বিনীত নিবেদন এই যে, আমি মোঃ/মোছাঃ ………………………. (আপনার নাম লিখুন), পিতা/স্বামী: মোঃ ………………….. (আপনার পিতা অথবা স্বামীর নাম লিখবেন), গ্রাম: ………….(আপনার গ্রামের নাম লিখুন), ডাকঘর:……………, উপজেলা:………………., জেলা:……………..। আমি শারীরিকভাবে থানায় হাজির হয়ে এই মর্মে লিখিতভাবে জানাচ্ছি যে, গত ……/……/২০২৩ ইং তারিখে আমার দোকান হতে বাড়িতে আসার পথে আমার ন্যাশনাল আইডি কার্ডটি হারিয়ে ফেলেছি। আমার জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার ৮২৫……………..। সম্ভাব্য সকল স্থানে খোঁজ করার পরও না পেয়ে আমি চিন্তিত হয়ে পরেছি। এমতাবস্থায় বিষয়টি সাধারণ ডায়েরীর অন্তর্ভুক্ত করা অত্যন্ত প্রয়োজন।
অতএব, উপরোক্ত বিষয়টি বিবেচনা করে সাধারণ ডায়েরীভুক্ত করে কৃতজ্ঞতায় বাধিত করবেন।
নিবেদক
(স্বাক্ষর)
(আপনার পূর্ণ নাম)
মোবাইল নাম্বার: +৮৮০১৭…………
ঠিকানা: ……………….
এনজিও চাকরির দরখাস্তের নমুনা:
বিনীত নিবেদন,
আমি, [আপনার নাম], [আপনার ঠিকানা], [আপনার যোগাযোগের নম্বর]। আমি [আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা] এবং [আপনার অভিজ্ঞতা]।
আমি [পত্রিকার নাম] পত্রিকার [তারিখ] তারিখের সংখ্যায় প্রকাশিত [চাকরির পদ] পদে আবেদন করতে আগ্রহী। আমার শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা এই পদে কাজ করার জন্য উপযুক্ত বলে আমি মনে করি।
আমি একজন [আপনার ব্যক্তিগত গুণাবলী]। আমি [আপনার দক্ষতা]। আমি [আপনার আগ্রহ]। আমি [এনজিওর লক্ষ্য] অর্জনে আমার সামান্য অবদান রাখতে চাই।
আমার সাথে সংযুক্ত সিভিতে আমার সকল শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতার বিবরণ দেওয়া আছে। আশা করি আমার আবেদনটি বিবেচনা করে আমাকে সুযোগ দেবেন।
ধন্যবাদান্তে,
[আপনার নাম]
[তারিখ]
এই নিয়মগুলো অনুসরণ করে আপনি একটি ভালো মানের এনজিও চাকরির দরখাস্ত লিখতে পারবেন।
উপজেলা শিক্ষা পরিদর্শক’ পদের জন্য আবেদন
তারিখঃ
বরাবর,
মানব সম্পদ বিভাগ
আনন্দ স্কুল (গণ-শিক্ষা প্রকল্প)
হাউজ-৮৭, রোড-১৩/এ,
ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৯।
বিষয়ঃ ‘উপজেলা শিক্ষা পরিদর্শক’ পদের জন্য আবেদন।
জনাব,
যথাবিহিত সম্মান পূর্বক নিবেদন এই যে, গত ১৩/০১/২০২৪ তারিখের দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানতে পারলাম যে, উপজেলা শিক্ষা পরিদর্শক পদে কিছু সংখ্যক লোক নিয়োগ করা হবে। আমি উক্ত পদের জন্য একজন প্রার্থী হিসাবে আমি আমার শিক্ষাগত যোগ্যতাসহ পূর্নাঙ্গ জীবনবৃত্তান্ত উপস্থাপন করছিঃ
ক) প্রার্থীর নাম :
খ) মাতার নাম :
গ) পিতার নাম :
ঘ) বর্তমান ঠিকানা : গ্রাম- ………….., ডাকঃ …………..,
উপজেলা-………….., জেলাঃ …………..
ঙ) স্থায়ী ঠিকানা : গ্রাম- ………….., ডাকঃ …………..,
উপজেলা-………….., জেলাঃ …………..
চ) জন্ম তারিখ :
ছ) ধর্ম :
জ) বৈবাহিক অবস্থা :
ঝ) রক্তের গ্রুপ :
ঞ) জাতীয়তা :
ট) জাতীয় পরিচয় পত্র নং :
ঠ) মোবাইল নং :
ড) শিক্ষাগত যোগ্যতা :
ক্রমিক নং | পরীক্ষার নাম | গ্রুপ/বিষয় | পাসের সন | বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয় | জিপিএ/ সিজিপিএ/ বিভাগ |
০১ | এস.এস.সি | বিজ্ঞান | ২০১২ | সিলেট | ৪.৪৪ |
০২ | এইচ.এস.সি | ব্যবসায় শিক্ষা | ২০১৪ | সিলেট | ৪.২০ |
০৩ | অনার্স (বিবিএ) | ব্যবস্থাপনা | ২০১৮ | জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় | ২.৯৪ |
অতএব বিনীত প্রার্থনা এই যে, উল্লেখিত শিক্ষাগত যোগ্যতা বিবেচনা পূর্বক উক্ত পদের একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে আমাকে মনোনীত করতে আপনার মর্জি হয়।
নিবেদক
(আপনার নাম লিখুন)
আশা করছি আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট আপনাদের ভালো লেগেছে ।
আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনাদেরকে সকল সময় গুরুত্বপূর্ণ পোস্টগুলো দেয়ার চেষ্টা করি।
অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটের সঙ্গেই যুক্ত থাকার জন্য আপনাদের কাছে অনুরোধ রইল।
ধন্যবাদ।